আমরা দেশ সম্পাদক ড. মাহমুদুর রহমান বলেছেন, পত্রিকা কতটুকু এফেক্টিক হবে সেটাই আমর কাছে গুরুত্বপূর্ণ। সার্কুলেশন গুরুত্বপূর্ণ নয়। আমি চাই আমার দেশ নিউইয়র্ক টাইমসের মতো যেখান সম্পাদকীয়, লিড নিউজ সবাই পড়বে, সরকার নাড়িয়ে দেবে, সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করবে সরকার। আমি পত্রিকাকে সেই পর্যায়ে নিয়ে যেতে চাই।
শনিবার সিলেটে আমার দেশের প্রতিনিধি সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
ড. মাহমুদুর রহমান বলেন, সিলেট ওলি-আউলিয়ার শুয়ে আছেন, তাদের কাহিনি তুলে ধরতে হবে। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সিলেটের সীমান্ত ঘেঁষা হেজিমনি ভারত কী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। তিনি অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
প্রতিনিধিদের আমরা দেশ সম্পাদক বলেন, মফস্বল থেকে এমন নিউজ করবেন যেন এটি যাতে ‘লিড নিউজ’ হয়।
সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন- আমার দেশের পরিচালক শাকিল ওয়াহেদ সুমন, নির্বাহী সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমদ, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, ন্যাশনাল ডেস্ক ইনচার্জ আবু দারদা যোবায়ের।
সিলেট ব্যুরো চিফ খালেদ আহমদের সঞ্চালনায় প্রতিনিধিদের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন- সুনামগঞ্জের জসিম উদ্দিন, মৌলভীবাজারের ইদ্রিস আলী ও হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জের কামরুল হাসান। সম্মেলনে বিভিন্ন উপজেলা প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
সাংবাদিকতায় একুশে পদক পাওয়ায় আমার দেশ সম্পাদক ড. মাহমুদুর রহমানকে সিলেট প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। শনিবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে সিলেট প্রেসক্লাবের হলরুমে আমার দেশ সম্পাদককে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়।এসময় উপস্থিত ছিলেন- ক্লাব সভাপতি ইকরামুল কবির, সিনিয়র সহ-সভাপতি খালেদ আহমদ,সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, সাবেক সভাপতি ইকবাল সিদ্দিকী, এনামুল হক জুবের, মুহাম্মদ বদরুদ্দোজা বদর, আবদুল কাদের তাপাদার, আমজাদ হোসেন, নুরুল ইসলাম প্রমুখ।